৪০ দিনেরও কম সময় অবশিষ্ট সংসদীয় নির্বাচনের। এই নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর জন্য তৈরি স্তরের খেলার ক্ষেত্র এখন দৃশ্যমান। কিন্তু স্তরের খেলার মাঠে সত্ত্বেও বিরোধী দল বারবার নির্বাচন কমিশনকে বিব্রত করার চেষ্টা চালিয়েছে।
সূত্র জানায়, বিএনপি প্রশাসন, নথিপত্র, আবেদন এবং মিথ্যা অভিযোগসহ প্রশাসনের নিরপেক্ষ নকশার মধ্যে জড়িত হওয়ার পথে চলছে।
নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক ,মনোনয়ন থেকে বঞ্চিত বিএনপির একজন নেতা বলেন, কয়েক মাস আগে দেশের রাজনীতিতে পরিস্থিতি পরিবর্তন হচ্ছে, এখন এটি পরিবর্তিত হয়েছে।
ক্ষমতাসীন দলের জনপ্রিয়তার সামনে একটি মধ্যবিত্ত নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বী তাই, বিএনপি এই সুযোগটি ব্যবহার করার জন্য নির্বাচন কমিশনের উপর চাপ সৃষ্টি করার সুযোগ নিয়েছে। নির্বাচন কমিশনে চাপ প্রয়োগ করে নির্বাচন কমিশনকে নির্বাচন কমিশন নির্বাচন করতে চায় বিএনপি চায়। সূত্র জানায়, নির্বাচন কমিশনের আচরণ সম্পর্কে কমিশনকে চিঠি পাঠিয়ে কমিশনের সদস্যদের উপর চাপ প্রয়োগ করা বিএনপির লক্ষ্য।
আন্তর্জাতিক মিডিয়াটিকে সন্তুষ্ট করার জন্য নির্বাচন কমিশনকে প্রশ্ন করা হবে, দলটি বারবার কমিশনের জন্য আবেদন করার পরিকল্পনা করেছে। বলা যায়, মিথ্যা অভিযোগের মাধ্যমে দেশের মানুষকে প্রতারিত করার নীল নকশা বিএনপি-স্পন্সরকৃত সম্মিলিত ফ্রন্টের কিছু অসাধু নেতাকে সৃষ্টি করেছে। এ প্রসঙ্গে রাজনৈতিক বিশ্লেষক বিশ্বরঞ্জন সরকার বলেন, বিএনপির সামনে নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত খুবই স্বাভাবিক ছিল কারণ বিরোধী দল দাবি মেনে নেয়নি। মাঠ পর্যায়ে উত্তেজিত বিএনপি এখনও ‘অংশগ্রহণ বাদে’ – প্রশ্নটি বিভক্ত।
এ ক্ষেত্রে বিএনপি জনগণের প্রতি তাদের সহানুভূতি লুকানোর জন্য নির্বাচন কমিশনের কার্যক্রম সম্পর্কে মিথ্যা অভিযোগ করে জনগণের সহানুভূতি নিতে চেষ্টা করছে। সংবিধানের প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে কামাল হোসেন পরিস্থিতি নিয়ে সন্তুষ্ট, বিএনপি নির্বাচন কমিশনসহ প্রশাসনকে নিরপেক্ষ করার চেষ্টা করছে।