এই তথ্যটি ১১তম সংসদীয় নির্বাচনে বগুড়া -৬ এবং ৭ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার হলফনামা থেকে পাওয়া যায়।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে,খালেদা জিয়া টাকা আয় করেছেন। বার্ষিক ঘর ও দোকান ভাড়া থেকে ৬৭ লাখ ৩১ হাজার ৩১৪ টাকা এবং শেয়ার এবং ব্যাংক সঞ্চয়পত্রের সুদ থেকে ৮৫ লাখ ৯ হাজার ৮১৩ টাকা সহ প্রায় ৫২ টাকায় আয়।
বেগম খালেদা জিয়ার চলমান সম্পদ, ৫০,৩00 টাকা নগদ আমানত, ব্যাংক এবং বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান ৪ কোটি ৭৭ লাখ ৮৫ হাজার ২৬৭ টাকা, ডাক সঞ্চয় বা স্থায়ী আমানত ৫ কোটি ৫৪ লাখ ৯৬ হাজার ৬৬২ টাকা।
খালেদা জিয়ার স্থাবর সম্পত্তির মধ্যে ৮ শতক জমি রয়েছে। গুলশানের একটি বাড়ির ৩/১ মালিক, যা ১০০ টাকা মূল্যের। পাশাপাশি ক্যান্টনমেন্ট হাউসটি বর্তমানে মালিকানাধীন নেই যাহা ৫ টাকার হলফ নারায় উল্লেখ করা হয়েছে
বেগম খালেদা জিয়া তার হলফ নারায় উল্লেখ করেছেন যে তার নামে ৩৪ টি মামলা রয়েছে। এই মামলার বেশিরভাগই হাই কোর্টে মুলতুবি রয়েছে।
তিনি শিক্ষাগত যোগ্যতা স্ব-শিক্ষিত স্থান উল্লেখ।
সম্পাদক / এসটি